Fashion

Technology

Fashion

Recent Posts

ডাউনলোড করে নিন 17,000 এর অধিক Word সংবলিত চরম একটি English to Bangla ডিকশনারি সফটওয়্যার মাত্র ৫ এমবি

৪:২১ AM Add Comment

টিউন করেছেন:Alamin
ওয়েব : 
http://www.pchelplinebd.com/archives/author/alamin0001

আসসালামু আলাইকুম।
কেমন আছেন সবাই ? আশা করি সবাই ভালোই আছেন। আজ আপনাদের সাথে  চমৎকার একটি English to Bangla ডিকশনারি শেয়ার করব। এর নাম প্রভাত ।

এতে –
  • ১৭,০০০ এর অধিক শব্দ রয়েছে ।
  • উচ্চারন শুনতে পারবেন ।
  • শব্দ Add ও করে নিতে পারবেন ।
আর কি লাগে ? তাড়াতাড়ি ডাউনলোড করে নিন…


ডাউনলোড করার নিয়ম :-

পোষ্টটি তাড়াহুড়া করে লিখেছি তাই ভুল হলে ক্ষমা করবেন । আজ এ পর্যন্ত। সবাই ভাল থাকবেন । আল্লাহ হাফেজ ।

IDM সিডিউল ডাউনলোড/ একটার পর আরেকটা ডাউনলোড করার নিয়ম ।

১:১৩ AM Add Comment

IDM এ একটার পর একটা file auto download করুন । 

লিখেছেন -

ইন্টারনেট  হতে কোন কিছু ডাউনলোড এর জন্য আমরা সাধারনত এই idm ব্যবহার করে থাকি ।
Trick টি হচ্ছে ডাউনলোড Schedular .
এর দ্বারা আপনার ইচ্ছা মত একটার পর একটা file auto download হতে থাকবে । এর দ্বারা একটা ডাউনলোড শেষ হলে অপর একটি ফাইল অটো ডাউনলোড হওয়া শুরু হবে ।
আমরা সাধারনত যে net স্পীড পাই তাতে একসাথে কখনও দুটি ফাইল ডাউনলোড করা যায় না । এই sceheduar এর দ্বারা আপনার অনুপস্থিতিতেও একটি ডাউনলোড শেষ হলে অটো অপর ফাইল ডাউনলোড হওয়া শুরু হবে । এর জন্য আপনি যে যে ফাইল ডাউনলোড করবেন সে গুলো একটি একটি করে ডাউনলোড দিয়ে অল্পএকটু ( ইচ্ছামত ) ডাউনলোড হলে pause করুন ।
এবার idm open করে নিচের ছবির মত downlaods >scheduler এ ক্লিক করুন ।

এবার উপরের files in the queue এ ক্লিক করুন । DOWNLOAD 1 file at the same time করে দিন । এবার নিচের apply button এ ক্লিক করুন । যে যে ফাইল pause করে রেখেছিলেন নিচে সেই ফাইল গুলো আসবে ।
এবার একেবারে নিচে ছবির মত start now এ ক্লিক করুন ।

তা হইলে ঐ ফাইল গুলো উপর থেকে নিচে একটার পর একটা download হওয়া শুরু হবে ।
ফাইল এর উপর থেকে নিচে position change করার জন্য নিচের arrow বাটন use করতে পারেন ।

অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসের USB কাজ না করলে করনীয়

১:১৩ PM Add Comment

অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসের USB কাজ না করলে করনীয়


অনেক সময় এমন হয় যে আমরা আমাদের অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসটি উইন্ডোজ পিসিতে কানেক্ট করতে পারিনা। তখন অ্যান্ড্রয়েড ডিবাগ ড্রাইভারের(ADB) মাধ্যমে সংযোগ প্রদান করা হয়। অনেক সময় বাজে  ইউএসবি ড্রাইভ সঠিক  ইউএসবি ড্রাইভের জায়গায় লোড হয়ে থাকে। এর ফলেই এই সমস্যা হয়ে থাকে। এবং প্রচলিত উপায়ে এসব বাজে ড্রাইভার আনইনস্টল করা যায়না। এসব বাজে ড্রাইভ অপসারণ করে এর স্থলে “Universal ADB drivers” ইন্সটল করার মাধ্যমে এই সমস্যার সমাধান করা যায়।
‘USB Debugging’ মুড অন থাকার পরও যদি আপনি আপনার অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসটিকে পিসিতে সংযোগ দিতে না পারেন তাহলে পদ্ধতিটি আপনার কাজে দিবে। ‘USB Debugging’ মুড অন থাকলে আপনি পিসি হতেই সরাসরি আপনার ডিভাইসটির সিস্টেম ফাইলের অ্যাক্সেস পাবেন। অন্যথায় আপনি কেবল আপনার এসডি কার্ডের অ্যাক্সেস পাবেন।
আপনি এই সমস্যার সমাধান ৩টি সহজ ধাপে করতে পারেন।
  • আপনার অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসটিকে ইউএসবি দ্বারা পিসির সাথে সংযুক্ত করুন। ADB ড্রাইভার অপসারণ করুন এবং সংযোগ বিচ্ছিন্ন করুন।
  • ডিভাইস ম্যানেজার চালু করুন এবং অতিরিক্ত অ্যান্ড্রয়েড ড্রাইভ মুছে ফেলুন।
  • ‘Koush’s Universal ADB Driver’ ইনস্টল করুন।
প্রথম ধাপঃ
প্রথম আপনার অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসটিকে ইউএসবি দ্বারা পিসির সাথে সংযুক্ত করুন। এই ধাপে আপনার ডিভাইস উইন্ডোতে ডিভাইস ম্যানেজার প্রদর্শন করবে। এখান হতে “Window’s Device Manage” ক্লিক করুন।
তারপর ডিভাইস ম্যানেজার ওপেন করে এতে দৃশ্যমান ADB ডিভাইসটি রিমুভ করুন। ADB ড্রাইভারের উপর রাইট ক্লিক করে কনটেক্সট মেনু হতে আনইন্সটল সিলেক্ট করুন। এবং পিসি হতে অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসটির সংযোগ বিচ্ছিন্ন করুন।
দ্বিতীয় ধাপঃ
এই ধাপের শুরুতে আপনাকে Nirsoft’s USB Device View utility” টি আনজিপ করে নিতে হবেএর আগে এই লিংক হতে এটি ডাউনলোড করে নিনএরপর আনজিপ ফোল্ডারে এসে Utility টি রান করুন(ইন্সটল করার দরকার নেই)। এটি আপনাকে আপনার পিসিতে ইন্সটল সকল ইউএসবি ড্রাইভার দেখাবে।

এখান হতে সবুজ গোলাপী রং নির্দেশক ড্রাইভারগুলি রেখে বাকিগুলি রিমুভ করে দিন।
তৃতীয় ধাপঃ
“Koush’s Universal ADB Drive” প্রায় সব অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসের জন্য কাজ করে। এই লিংক হতে ADB ড্রাইভারটি ডাউনলোড করে ইন্সটল করুন। এরপর ইউএসবি দ্বারা আপনার অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসটিকে পিসির সাথে সংযুক্ত করুন। এক্ষেত্রে সঠিক ADB ড্রাইভ দেখাবে। আপনি ডিভাইস ম্যানেজারে গিয়ে চেক করে দেখতে পারেন।

যদি ইন্সটল প্রক্রিয়াটি সঠিক না হয় তাহলে আপনি ম্যানুয়ালি ড্রাইভার আপডেট দিতে পারেন।

আপনার হার্ডডিস্কে ড্রাইভার লোকেশন অনেকটা এমন, C:\Program Files (x86)\ClockworkMod\Universal Adb Drivers\
এরপর উইন্ডোজ ড্রাইভারটি ইন্সটল করবে। এরপর যখন আপনি আপনার অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস ইউএসবি দ্বারা পিসেতে কানেক্ট করবেন এবং Debugging সচল করবেন “Koush’s drivers” আপনাকে সকিছুর অ্যাক্সেস দিবে।

উইন্ডোজ রিপেয়ার করুন সহজে - Windows Repair

১২:৩৬ PM Add Comment
 লিখেছেন - Rajib Khan ·
Blog -  http://blogron.net/author/rajib-khan
প্রতিনিয়ত আমরা বিভিন্ন প্রয়োজনে সফটওয়্যার ইন্সটল করে থাকি আবার প্রয়োজন না হলে আনইন্সটল করি । সফটওয়্যার ইন্সটল করার সময় এগুলোর কিছু না কিছু ফাইল উইন্ডোজ এর সাথে যোগ হয় আবার রিমুভ করার সময় তখন সেই ফাইল গুলোও রিমুভ হয় যার ফলে উইন্ডোজ এ বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। বিশেষ করে অ্যান্টিভাইরাস / টিউন আপ ইউটিলিটিস এই সব ভারী সফটওয়্যার যদি বার বার রিমুভ এবং সেট আপ দিতে থাকেন তাহলে আপনার কম্পিউটার এর গতি কমে যাবে। তাই এই সব ভারী সফটওয়্যার এক বার সেট আপ করা ভালো । অপ্রয়োজনে বার বার রিমুভ এবং সেটআপ করা থেকে বিরত থাকুন । তাই আপনার উইন্ডোজ এর ছোটখাটো জিনিস রিপেয়ার করার জন্য Tweaking.com নামক একটি সুন্দর সফটওয়্যার নিয়ে এলাম যার সাহায্যে আপনি নিজেই এই সমস্যার সমাধান করতে পারবেন ।
নীচের লিংক থেকে সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে নিন –
http://www.softpedia.com/get/Tweak/System-Tweak/Tweaking-com-Windows-Repair.shtml
এই সফটওয়্যারটি দিয়ে নিম্মলিখিত জিনিস গুলো রিপেয়ার করা যায় –
–      Register System Files
–      Repair Windows Firewall
–      Repair Internet Explorer
–      Repair Icons
–      Repair Proxy Settings
–      Repair Windows Updates
–      Repair CD/DVD Missing/Not Working
–      Set Windows Services To Default Startup
–      Repair MSI (Windows Installer)
–      Repair File Associations
–      Repair Windows Safe Mode
–      Remove Temp Files
–      Repair Missing Start Menu Icons Removed By Infections
–      Unhide Non System Files
–      Repair Windows Sidebar/Gadgets
কিভাবে সফটওয়্যারটি সেটআপ দিবেন-
১) সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে এর উপর ডাবল ক্লিক করুন ।
২) Welcome-লেখা স্ক্রীন এ Next ক্লিক করুন ।

৩) Installation Folder –লেখা স্ক্রীন এ Next ক্লিক করুন ।

৪) Shortcut Folder- স্ক্রীন এ Next ক্লিক করুন ।

৫) Ready to Install – স্ক্রীন এ Next ক্লিক করুন ।

৬) Option –স্ক্রীন এ Next ক্লিক করুন ।

৭) Installation Successful- স্ক্রীন এ Finish ক্লিক করুন ।

কিভাবে কাজ করবেন-
১) সেটআপ দেওয়ার পর ডেস্কটপ থেকে Tweaking.com – Windows Repair (All in One) লেখা আইকন এ ডাবল ক্লিক করুন ।
২) Welcome to Tweaking.com – Windows Repair লেখা স্ক্রীন এ Next ক্লিক করুন।

২) Step 1 থেকে step 4 – পর্যন্ত Next ক্লিক করুন ।


৩) Start –ক্লিক করুন ।

৪) Yes-ক্লিক করুন ।

৫) এই স্টেপ এ কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন ।

৬) এখানে আপনি রিপেয়ার অপশন এ যেটা দরকার সেটা  সিলেক্ট করে দিতে পারেন অথবা সিলেক্ট অল দিতে পারেন । তারপর রিপেয়ার শেষে আপনার কম্পিউটার রিস্টার্ট হবে না বন্ধ হবে সেটা মার্ক করে Start –বাটনে ক্লিক করুন ।

দেখবেন সফটওয়্যার টি সিলেক্ট করা অপশন গুলো রিপেয়ার করা শুরু করবে এবং শেষ হলে কম্পিউটার রিস্টার্ট হবে ।
এভাবেই আপনি  কম্পিউটার বা ল্যাপটপ এর ছোট্ট ছোট্ট সমস্যা গুলো সমাধান করতে পারবেন ।
Homepage – http://www.tweaking.com/content/page/windows_repair_all_in_one.html

Download Windows Repair Installer
Download Windows Repair Portable

Bluestacks সমস্যার সহজ সমাধান

১২:১৩ PM 1 Comment
 অ্যান্ড্রয়েড এপ্লিকেশন প্লেয়ার Bluestacks উইন্ডোজ ৮ এবং ৮.১ এ সহজে ইন্সটল প্রসেস…অ্যান্ড্রয়েড এপ্লিকেশন এখন পিসিতেই চালান…



আসসালামু আলাইকুম, কেমন আছেন সবাই? আশা করি আল্লাহ্‌র রহমতে সবাই ভাল এবং সুস্থ আছেন। আমাদের মধ্যে অনেকেই Bluestacks এর মাধ্যমে অ্যান্ড্রয়েড এপ্লিকেশন পিসিতে চালিয়ে থাকি। কিন্তু উইন্ডোজ ৮ এবং ৮.১ এ চালাতে গিয়ে অনেকেরই একটি সমস্যা হয়। আর সমস্যাটি হল ইন্সটলের সময় Error 25000 “Error 25000. BlueStacks currently doesn’t recognize your graphics card. It is possible your Graphics Drivers may need to be updated. Please update them and try installing again.”।
এটি সমাধানের জন্য সফটওয়্যার আপনাকে আপনার পিসির গ্রাফিক্স ড্রাইভার আপডেট করে নিতে বলে। তাই আপনার পিসির গ্রাফিক্স ড্রাইভার আপডেট করে নিলেই হল। আর যদি আপডেট করার পরেও একই সমস্যা দেখেন, তবে মাথা গরম না হয়ে আর যায় না।
যা হোক সেই সমস্যার সমাধান হয়তো আগে থেকেই অনেকের জানা আছে। আগের মত আর টেকটিউন্সে লেখার মত সময় হয়ে ঊঠছে না। যা হোক কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক এই সমস্যা সমাধানের উপায়।
#প্রথমেই ডাউনলোড করে নিন ব্লুস্ট্যাক্স এর MSI ফাইল।
## এবার ডাউনলোড করে নিন অর্কা (Orca) এটি মাইক্রোসফ্‌টের ডাটাবেজ টেবিল এডিটর। এর দ্বার MSI ফাইল এডিট করতে পারবেন।
ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন ১.৮২ মেগা বাইট
  • প্রথমেই Orca ইন্সটল করে নিন।
  • এবার MSI ফাইলটির (Bluestacks offline installer) উপর রাইট ক্লিক করে Edit with Orca তে ক্লিক করুন।
  •  এবার বামদিকের টেবিল কলাম থেকে LaunchCondition এ ক্লিক করুন>> তারপর Installed OR PhysicalMemory >=1024 এ ক্লিক করুন>> এবার Delete বাটন চাপুন >> OK করুন।  [এটি করলে আপনি মাত্র ১ গিগা বাইটের র‍্যামের কম্পিউটারেও ইন্সটল করতে পারবেন। আর যদি আপনার কম্পিউটারে ২ গিগা বাইট বা তার বেশি র‍্যাম থেকে থাকে তবে এটি না করলেও চলবে।]
  •  এবার InstallExecuteSequence এ ক্লিক করুন>> CheckMsiSignature এ ক্লিক করুন>> এবার Delete বাটন চাপুন >> OK করুন।
  •  এবার Property এ ক্লিক করুন >> GLMODE এর ডান পাশে TRUE এর উপর ক্লিক করে FALSE লিখুন>> এন্টার বাটন চাপুন।
  •  Save ()বাটনে ক্লিক করুন এবং Orca এক্সিট করুন।
  •  এবার ডাউনলোড কৃত MSI ফাইলটিতে ডাবল ক্লিক করুন (আমার ক্ষেত্রে BlueStacks_HD_AppPlayerPro_setup_REL.msi) এবং ইন্সটল শেষ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।
গ্রাফিক্স ড্রাইভার জনিত সমস্যার সমাধান আশ করি হয়ে গেছে। এখন আপনার পছন্দের অ্যান্ড্রয়েড এপ্লিকেশন গুলো উপভোগ করুন আপনার কম্পিউটারে।
আজ এ পর্যন্তই। সবাই ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন এই আশা বাদ ব্যক্ত করে বিদায় নিচ্ছি। রসদ পেলে শীঘ্রই আবার টিউন নিয়ে হাজির হব। সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

পিসির RAM রেমের কিছু সমস্যা ও তার সমাধান ।

১১:৩৫ AM Add Comment

পিসি RAM এর কিছু সমস্যা সঙ্গে তার সমাধান । দেখুন আপনারও কাজে আসতে পারে ।

বন্ধুরা আশাকরি সবাই খুব ভাল আছেন আমিও আপনাদের দোয়াই খুব না হলেও মোট মোটি ভালই আছি । যাই হোক প্রতিদিন এর মতো আজকেও আপনার সাথে ছোট কিছু টিপস নিয়ে পোস্ট শেয়ার করছি আশাকরি আপনাদের পছন্দ হবে এবং অনেক কাজেও আসবে । আজকে আমি আপনাদের সাথে Ram এর কিছু সমস্যা এবং তার কারণ ও সমধান দেবার চেষ্টা করলাম । তাহলে আর দেরি করে লাভকি নীচে থেকে দেখে নিন সমস্যা গুলো কি এবং  সমাধান গুলো কি ।




1 // প্রশ্ন  ঃ আমি আমার কম্পিউটার এ ব্যবহার করা পুরনো Ram সাথে একটি নতুন চিপ লাগাছি কিন্তু সেটি স্ক্রীন এ দেখাছে  না এমন কি কোন এরর ম্যাসেজ ও দিছে না । এখুন কি করবো …


কারনঃ ১) Ram চিপ টি মনে হয় খারাপ আছে ।
২) Ram চিপ টির BUS স্পীড মাদার বোর্ড এবং প্রসেসর এর সাথে মিল খাছে না ।

সমধানঃ ১) প্রথমে আপনার কম্পিউটার এর ব্যবহার করা আগের পুরনো Ram  চিপটি খুলে এর BUS স্পীড জেনে নিন । সাধারন চিপ এর গায়ে আলাদা স্টিকারে 133MHz/100MHz ইত্যাদি লেখা থাকে । তখুন ব্যবহার করা চিপ্তির BUS স্পীড এর মতো BUS স্পীড এর Ram ব্যবহার করুন ।
২) মাঝে মাঝে বিভিন্ন করনে একটি নতুন Ram ও খারাপ থাকতে পারে । তাই চিপটি অন্য কোন কম্পিউটার চেক বা পরীক্ষা করে দেখুন কাজ হছে কি না । ধুল বালির ফলেও Ram  স্লটে ময়লা থাকতে পারে সেক্ষেত্রে Contact Cleaner  ব্যবহার করে দেখতে পারেন ।

2// প্রশ্ন  ঃ  নতুন কোন Ram লাগানোর পরেও সেটি পিসিতে শো করছে না ।

কারনঃ এটি মূলত তিনটি কারনে হতে পারেঃ
১) এই Ram এর BUS স্পীড বেশি যা আপনার মাদার বোর্ড সাপোর্ট করে না ।
২) ভুলভাবে চিপটি লাগানোর ফল স্বরূপ এটা হতে পারে ।
৩)বা Ram চিপ টি নষ্ট হয়েগেছে ।

সমধানঃ
১) মাদার বোর্ড এর ম্যানুয়াল দেখে নিশ্চিন্ত হয়েনিন কোন কোন স্পীড Ram  এটি সাপোর্ট করে । যদি সাপোর্ট না করে তবে মাদার বোর্ড ও Ram  থেকে একটি আপনাকে বদলাতে হবে । আর মাদার বোর্ড বদলানোর অরথ হল আগের Ram টিকে বাদ দিয়ে দেওয়া ।
২) Ram ভুলভাবে ইন্সটল করলে পিসির পাওয়ার বাটন দেয়া মাত্রই ‘বিপ’ করে একটি শব্দ করবে । যদি টা হয় তাহলে Ram টি খুলে নিয়ে ভাল ভাবে চেপে লাগান , তাছাড়া Ram শুধু চেপে নয় ক্লিপের দ্বারা লাগাতে হয় । বা অন্যান্য স্লটে Ram বসিয়ে পরীক্ষা করে দেখতে পারেন ।
৩) Ram এর স্পীড এর সাথে মিলে এমন মাদার বোর্ড Ram টি লাগিয়ে দেখতে পারেন । যদি এখানেও Ram টি না চলে তাহলে নিশ্চিন্ত হয়ে নিন যে Ram টি খারাপ । এখুন আপনার কাছে একটি মাত্র পথ যেখান থেকে Ram কিনেছেন সেখান থেকে পালটিয়ে নিন বা নতুন কিনে ব্যবহার করুন ।

3//  প্রশ্ন  ঃ একটি ফাইল বা কোন প্রোগ্রাম রান করতে গেলে Out of Memory এই ম্যাসেজ দেখাছে ।

কারনঃ
১) একই সময়ে একাধিক প্রোগ্রাম বা ডকুমেন্ট চালু থাকলে এই সমস্যা হতে পারেঃ
২) আপনি যে ফাইল টি ওপেন করতে যাচ্ছেন তার ধারন ক্ষমতার মতো Ram আপনার পিসিতে নেই ।
৩) যদি এই সমস্যা টি বিশেষ কোন সফটওয়্যার এর ক্ষেত্রে হয় তাহলে বুজতে হবে সেই সফটওয়্যার টিতে কোন সমস্যা আছে ।

সমধানঃ
১)একাধিক প্রোগ্রাম বা ডকুমেন্ট চালুন থেকলে যে প্রোগ্রাম গুলর দরকার নাই সেগুল বন্ধ করে দিন ।
২) যদি কোন সফটওয়্যার এর ফলে এটা হয় তবে সেই সফটওয়্যার টিকে রিমুভ বা আনইন্সটল করে আবার ইন্সটল করে দেখুন ।
৩) পিসি এর Ram এর পরিমান যদি কম হয় তবে অবিলম্বে বাড়িয়ে নিন । তাতে যেকোনো কাজ করতে পারবেন আগের চেয়ে দ্রুত গতিতে ।
৪) বিশেষ ক্ষেত্রে পিসি রিস্টার্ট দিয়ে দেখতে পারেন ।

4// প্রশ্ন  ঃ  CMOS Memory size mismatch ম্যাসেজ দেখাছে ।

কারনঃ
১) সিস্টেমে লাগানো মেমোরির সাথে সেটাআপে মেমোরির কোন মিল নাই ।
সমধানঃ
১) BIOS এ প্রবেশ করে সিস্টেম এর লাগানো মেমোরির সাথে সিমস সেটআপ মেমোরির মিল ঠিক করে দিতে হবে ।

5// প্রশ্নঃ  পিসি স্ক্রীন নীল হয়ে যাই এবং তার সাথে Fetal Exception ম্যাসেজ দেখাছে ।

কারনঃ মাদার বোর্ড এর BUS স্পীড এর সাথে Ram এর BUS স্পীড মিসম্যাচ হতে পারে ।
সমধানঃ সঠিক BUS স্পীড এর Ram লাগান ।

6// প্রশ্নঃ  Memory test terminated by key stroke  ম্যাসেজ দেখাছে  ।

সমধানঃ পিসি অন হবার সমায় তা মেমোরি পরীক্ষা করে দেখে । পিসি অন হবার সময় আপনি ভাল করে লক্ষ করুন তাহলে দেখাতে বা বুজতে পারবেন বিষয় টি । সেই সময় আপনার কীবোর্ড এর কোন কিতে প্রেস হয়েগেলে এই ম্যাসেজ আসতে পারে । এতে ভয় পাবার কিছুই নেই আপনি চুপ করে বসে থাকুন আপনাকে এই বিষয়ে কিছুই করতে হবে না ।

7// প্রশ্নঃ “ DECREASING AVAILABLE MEMORY “

কারনঃ ১) Ram Chip এর ত্রুটি থাকতে পারে ।
২) SIMM/DIMM solt (Memory Bank) এ ঠিক ভাবে বসানো না থাকতে পারে ।

সমধানঃ ১) Ram Chip  বা SIMM/DIMM খারাপ হয়েছে কিনা তা পরীক্ষা করে দেখতে হবে । এই পরীক্ষা করার জন্য ভাল SIMM/DIMM চিপ কে ঐ সন্দেহজনক Ram Chip বা SIMM/DIMM এর যাইগাই বসিয়ে এবং পিসি অন করে মেমোরি টেস্টিংয়ের দ্বারা Ram খারাপ না ভাল তা দেখে নিতে হবে ।
২) অনেক সময় Ram Chip বা SIMM ভালো থাকেলও উপরের মতো ম্যাসেজ দিতে পারে । এক্ষেত্রে Ram Chip বা SIMM/DIMM সঠিক ভাবে Memory এ না বসানোর কারনে এরূপ হতে পারে । তাই Ram বা SIMM/DIMM  গুলো দরকার হলেই খুলে পরিস্কার করে আবার স্থাপন করার দ্বারা পরীক্ষা করা উচিত ।

8// Invalid Configuration , Please Run Setup Program ম্যাসেজ দেখাছে ।

কারনঃ কম্পিউটার এর প্রকৃতি কনফিগারেশন এর সাথে Ram এর সেটআপ কনফিগারেশন মিল খাইনি ।
সমধানঃ BIos এ প্রবেশ করে সিমস এর সেটআপ কনফিগারেশন  অনুযায়ী ঠিক করে দিন বা Load Bios Default দিয়ে Save করে রিবুট করুন ।

9//  Illegal Operation ম্যাসেজ আসছে ।

কারনঃ Ram এর BUS মিস ম্যাচ হলে এ ধরনের ম্যাসেজ দেখায় । যেমনঃ মাদার বোর্ড হয়তো ১০০ মেগাহার্টজ বাস স্পীড এর Ram সমর্থন করে অথচ আপনি লাগিয়েছেন ১৩৩  মেগাহার্টজ বাস স্পীড এর Ram ।
সমধানঃ সঠিক বাস স্পীড এর Ram ব্যবহার করুন ঠিক হবার কথা ।

পিসির হার্ডডিস্কের কিছু সমস্যা ও তার সমাধান ।

১১:২৮ AM Add Comment

পিসি হার্ড ডিস্ক নিয়ে (Hard Disk) কিছু সমস্যা ও তার সমাধান । দেখুন আপনারও কাজে আসতে পারে ।


বন্ধুরা সবাই আশাকরি ভালো আছেন আমিও সেম ভালো আছি । যাই হোক আমি কিছু যাবত পিসি হার্ডওয়্যারে নিয়ে পোস্ট করছি । আপনারা আবার ভেবে বসবেন না আমি এই বিষয়ে খুব দারুন অভিজ্ঞ , কারণ আমিও আপনাদের মতো নতুন তাই কিছু বিষয় জেনেছি বা জানছি আর সেগুল আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করছি ।  আজকে কিছু সমস্যার সমধান দেবার চেষ্টা করলাম এটা হছে পিসি হার্ড ডিস্ক ড্রাইভ নিয়ে । তাহলে নীচে থেকে দেখে নিন আশাকরি আপনারও কাজে আসতে পারে ।


1// প্রশ্নঃ Drive not ready এই ম্যাসেজ আসছে কি করবো ?

কারনঃ ১) Disk সঠিক ভাবে ইনসার্ট করা নাই ।
২) ড্রাইভ টির পাওয়ার কানেকশন বা ডেইজি চেইন টি নষ্ট ।

সমধানঃ ১) HDD টি সঠিক ভাবে ইনসার্ট করুন ।
২) Drive টির পাওয়ার কানেকশন আর ডেইজি চেইন সঠিক ভাবে লাগানো আছে কি না দেখে নিন ।

2// প্রশ্নঃ  “HARD DISK FAILURE” ?

কারনঃ ১) HDD টি ফরম্যাট করা নেই ।
২) Bios Setup এ HDD configuration ভুল দেয়া আছে ।
৩) হার্ড ডিস্ক টি সত্যি সমস্যা যুক্ত ।

সমধানঃ ১) হার্ড ডিস্ক টি ফরম্যাট আছে কিনা সঠিক ভাবে দেখে নিন । দরকার হলে একটি Low Level অথবা High Level ফরম্যাট দিয়ে দেখুন ?

২) CMOS Setup এ গিয়ে Auto Detection পধতিতে HDD টিকে কনফিগার করে নিন ।
৩) হার্ড ডিস্ক কন্ট্রোলার টি খারাপ থাকলে , নতুন একটি কন্ট্রোলার লাগিয়ে দেখুন ।

3// প্রশ্নঃ “ERROR READING DRIVE/DIRECTORY C: বা A:/B: “ ?

কারনঃ ডিস্ক এর কোন ড্রাইভ বা ডিরেক্ট রিড করতে না পারে তাহলে এই ধরনের ম্যাসেজ আসতে পারে । সাধারণত যেসব কারনের জন্য ডিস্ক রিড করা যায় না সেগুল নিন্ম রূপঃ
১) ড্রাইভ এর পার্টিশন ফরম্যাট করা হয় না ।
২) ড্রাইভ ভাইরাস আক্রান্ত হয়েছে ।
৩) ডেইজি চেন খারাপ বা সমস্যা যুক্ত ।

সমধানঃ ১) ড্রাইভটির পার্টিশন ফরম্যাট করে নিন ।
২) এখুন ভাবছেন ডেটা গুলোর কি হবে চিন্তা করবেন না এই ব্লগে অনেক রিকভারি সফটওয়্যার আছে সেগুল ব্যবহার করে আপনার ডেটা ফিরিয়ে নিতে পারবেন ।পিসি ভাইরাসজনিত সমস্যা নিরসনে অন্য কোন ভাল পিসি এর অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার ইন্সটল করে সেই পিসি এর সমস্যা যুক্ত ড্রাইভ টি লাগিয়ে ভাইরাস পরিস্কার করে নিন ।
৩) ড্রাইভ এর ডেইজি চেইন টি পরীক্ষা করুন । দরকার হলে নতুন একটি ক্যাবেল লাগিয়ে নিন ।

4// প্রশ্নঃ হার্ড ডিস্ক বুটিং এর সময় শব্দ করে কিন্তু বুট হয় না ?

কারনঃ হার্ড ডিস্কে ব্যান্ড ডিস্ক সেক্টর পড়লে সাধারন এই রূপ হয়ে থাকে ।
সমধানঃ এক্ষেত্রে হার্ড ডিস্ক টিকে low level format করতে হবে । এক্ষেত্রে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে । তারপরেও হার্ড ডিস্ক ঠিক না হলে ধরে নিতে হবে এর কাজ শেষ মানে হার্ড ডিস্ক পরিবর্তন করে নিতে হবে ।

5//প্রশ্নঃ  হার্ড ডিস্ক ডিটেক্ট করে কিন্তু পার্টিশন বা ফরম্যাট করা যাছে না ?

কারনঃ হার্ড ডিস্ক এর ড্রাইভ মেকানিজমে সমস্যা হছে ।
সমধানঃ হার্ড ডিস্ক টিকে low level format করে নিন । low level format করার পর হার্ড ডিস্কটি ঠিক হয়ে যাবে । low level format করার পরেও যদি না ঠিক হয় তাহলে বুঝে নিতে হবে হার্ড ডিস্ক পরিবর্তন করে নিতে হবে ।

6// প্রশ্নঃ হার্ড ডিস্ক ডিটেক করে , পার্টিশন বা ফরম্যাট সব কিছু করা যাই কিন্তু Os বা উইন্ডোজ ইন্সটল করা যাছে না ?

কারণঃ হার্ড ডিস্ক এর ড্রাইভ মেকানিজমে সমস্যা আছে । তবে এক্ষেত্রে হার্ড ডিস্ক সম্পূর্ণ খারাপ হয়ে যাইনি ।
সমধানঃ হার্ড ডিস্ক টিকে low level format  করে নিন । low level format  করার পর হার্ড ডিস্ক পার্টিশন এবং ফরম্যাট করে OS ইন্সটল করুন দেখুন কাজ হবে ।

7//  প্রশ্নঃ কম্পিউটারে হার্ড ডিস্ক পেলেও অন্য কম্পিউটারে উইন্ডোজ পায় না ?

সমধানঃ প্রথমে দেখে নিন আপনার এবং অন্য মেশিনের সিস্টেম একি কিনা । OS এর ভিন্নতার কারনে এটা হতে পারে । এক্ষেত্রে অন্য মেশিনে BIOS পেলেও উইন্ডোজ পাবেন না । সাধারণত কোন কোন OS  ৩২ বিট এবং ৬৪ বিট এর হয়ে থাকে সেক্ষেত্রে মিন না খেলে OS ইন্সটল না হওয়া টাই স্বাভাবিক ।

8// প্রশ্নঃ কম্পিউটার অন করলে শব্দ হতে থাকে ?

কারনঃ ১) হার্ড ডিস্ক সেট করাই সমস্যা থাকতে পারে ।
২) বাক্সে স্ক্রু বা অন্য কিছু আটকে থাকতে পারে ।
৩) ক্যাবিলে সমস্যা থাকতে পারে ।
সমধানঃ ১) কেসিং টি খুন এবং হার্ড টিকে বার করুন । এবার ভাল ভাবে পরিস্কার করে নিন এর জন্য ভাল কোন কাপুর বা ব্রাশ এর ব্যবহার করুন । এবার হার্ড ডিস্ক টিকে লাগিয়ে দেখুন ।
২) বাক্সে কোন স্ক্রু আটকে আছে কিনা সেটা দেখে নিন । যদি থাকে তাহলে সেটি কে কি করতে হবে বুজতেই পারছেন হ্যাঁ সেটিকে সরিয়ে ফেলুন ।
৩) ডেটা কেবিল টিকে পরিবর্তন করে দেখুন । এর পরেও যদি সমস্যা একি থাকে তাহলে হার্ড ডিস্ক পরিবর্তন ছাড়া রাস্তা দেখতে পাছিনা ।

9// প্রশ্নঃ “HARD DISK UNIT 1 ERROR “ দেখেছে ?

সমধানঃ এই ম্যাসেজ তখুনি দিতে পারে যখুন কম্পিউটারে দ্বিতীয় কোন হার্ড ডিস্ক লাগানো থাকে । তাই এই error ম্যাসেজ এর কারণ ও সমাধান Hard disk unit 0 এর মতই হবে ।

10// প্রশ্নঃ “HARD DISK UNIT 0 FAILURE” ম্যাসেজ আসছে ?

কারনঃ Hard disk 0 অর্থাৎ প্রথম হার্ড ডিস্ক সিস্টেম এর কারনে এই প্রথম হার্ড ডিস্কটি গৃহীত হওয়া সত্ত্বেও উপরের মতো ম্যাসেজ এর জন্য দায়ি ৩৪ পিন কন্ট্রোলার ক্যাবলটি খারাপ হতে পারে ।
সমধানঃ এখুন ৩৪ পিনের ক্যাবলটি ঠিক মতো লাগানো আছে কিনা ১নাম্বার পিন ও কালার স্ট্রিপ আনুজায়ি বা তা লুজ ভাবে লাগানো কিনা তা ভাল ভাবে দেখে নিন । এই সব ঠিক থাকার পরেও উপরের ম্যাসেজ আসলে দরকার পড়লে ৩৪ পিনের একটি ভাল বা পরীক্ষিত ক্যাবল দ্বারা পরিবর্তন করে দেখতে হবে ।

11// প্রশ্নঃ হার্ড ডিস্ক ডিটেক্ট করে না সাথে একটি কট কট শব্দ করে ?

কারণঃ ১) হার্ড ডিস্ক ড্রাইভ এর মেকানিজমে সমস্যা থাকতে পারে ।
২) সার্কিট বোর্ড সমস্যা থাকতে পারে ।

সমধানঃ ১) ড্রাইভ মেকানিজমে সাধারণত হার্ড ডিস্ক ঠিক হয় না ।
২) হার্ড ডিস্ক এর সার্কিট বোর্ড টি একই মডেলের অন্য একটি হার্ড ডিস্ক থেকে পরিবর্তন করে দেখতে হবে । যদি সমস্যা টি সার্কিট বোর্ড এর হয় তাহলে সার্কিট বোর্ড পরিবর্তন করার পর আর শব্দ করবেনা । দরকার হলে সার্কিট বোর্ড ঠিক করে নিতে পারেন ।

 12// প্রশ্নঃ “Boot Disk Failure/Missing Operating System ” দেখাছে ?

কারনঃ ১) HDD ক্যাবল বা ডেইজি চেইন লুজ আছে ।
২) হার্ড ডিস্ক এর ফাইল সিস্টেম নষ্ট হয়ে গিয়েছে ।
৩) হার্ড ডিস্ক নষ্ট থাকতে পারে ।

সমধানঃ ১) কেসিং খুলে HDD ক্যাবল বা ডেইজি চেইনটি খুলে পুনরাই ভাল করে লাগান । ক্যাবল টি নষ্ট হলে সেটিকে বদলে ফেলুন । এই কাজ গুলো করলে বেশির ভাগ সময় ঠিক হয়ে যাই ।
২) হার্ড ডিস্ক এ সিস্টেম ফাইল কপি করার জন্য ভালো একটি বুটাবল ডিস্কেট FDD তে ঢুকিয়ে পিসি রিস্টার্ট করুন । কম্পিউটার বু হয়ে A:/> আসলে Sys C: লিখে এন্টার মারুন ।তাহলে ফ্লপি ডিস্কেট থেকে হার্ড ড্রাইভ এ সিস্টেম ফাইল কপি হয়ে যাবে । এবার ফ্লপিটি ড্রাইভ থেকে বের করে পিসি রিস্টার্ট দিন ।
৩) ভালো কোন হার্ড ডিস্ক লাগিয়ে চেক করুন তাহলে বুজতে পারবেন আপনার হার্ড ডিস্ক টি নষ্ট কিনা । যদি নষ্ট হয় তাহলে একটি রাস্তা আপনাকে নতুন হার্ড ডিস্ক ব্যবহার করতে হবে ।

 13//প্রশ্নঃ   ” Insert System disk and press any key to Continue” দেখাছে ?

কারণঃ ১) হার্ড ডিস্ক থেকে সিস্টেম ফাইল মনে হয় মুছে গেছে ।
২) হার্ড ডিস্ক নষ্ট হয়েগেছে ।
৩) ডেইজি চেইন এবং পাওয়ার কানেকশন হয়তো নাও থাকতে পারে ।

সমসধানঃ Setup Utility থেকে IDE HDD Auto Detection চেপে দেখতে হবে । যদি হার্ড ডিস্ক ডিটেক্ট করতে পারে তাহলে বুজতে হবে হার্ড ডিস্ক একেবারে ঠিক আছে । এক্ষেত্রে একটি বুটবল ডিস্ক থেকে কম্পিউটার বুট করতে হবে এবং ফ্লপি ডিস্ক থেকে হার্ড দিক এ সিস্টেম স্থানান্তর করতে হবে ।
২) যদি Setup Utility থেকে IDE HDD Auto Detection চেপে হার্ড ডিস্ক ডিটেক্ট করতে না পারলে তবে সংযোগ গুলি ঠিক আছে কিনা পরীক্ষা করে নিতে হবে ।
৩) তাও যদি না চলে তাহলে বুজতে হবে হার্ড ডিস্ক এর ১২ টা বেজেছে ।

~>> তাহল আমার এই পোস্ট থেকে যদি আমার উপকার হয় তাহলে কমেন্ট করে অবশ্যই জানাবেন । আর আপনাদের বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবো । আর এই পোস্ট এ কোন কিছু ভুল বা ত্রুটি থাকলে আমাকে উপহাস না করে ভুল ধরিয়ে দিয়ে হেল্প করবেন আশাকরি ।

~>> যাই হোক আজকের মতো এই পর্যন্ত সামানে এই ধরনের আরও পোস্ট করবো এই আসা নিয়ে আজকের মতো বিদাই । ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন । আল্লাহ্‌ হাফেজ ।

পিসির কোন কোন জায়গায় ডাটা ব্যবহার হচ্ছে তা দেখে নিন

১১:১৯ AM Add Comment
NetLimiter‬ - Ultimate Bandwidth Shaper
কম্পিউটারে ইন্টারনেট কানেকশন অন থাকলে ব্যাকগ্রাউন্ডে অনেক এপ্লিকেশন আপনার কানেকশনের ডাটা ইউজ করে থাকে..তাই ডাটা খরচ কমানোর জন্য Net Limiter ব্যবহারের মাধ্যমে আপনি দেখতে পারবেন কোন কোন এপ্লিকেশন আপনার ডাটা ইউজ করতেছে এবং সেগুলোর কানেকশন কিল করতে পারবেন এই সফটওয়্যারটির মাধ্যমে

Download Link :
-[x86] ৩২ বিট
http://www.netlimiter.com/Media/Default/Download/nl3/netlimiter-3.0.0.11.exe
-[x64]

 http://www.netlimiter.com/Media/Default/Download/nl3/netlimiter-3.0.0.11-x64.exe
সফটওয়্যারটি ফুল ভার্সন ইউজ করতে চাইলে নিচের অংশটুকু কপি করে রেজিস্ট্রেশন ফিল্ডে পেস্ট করুন
Name : Peter Raheli
Code : C99A2-QSSUD-2CSBG-TSRPN-A2BEB

পেনড্রাইভকে মাল্টিবুট করার সব চেয়ে সহজ উপায়

১১:০৭ AM Add Comment

বানিয়ে ফেলুন মাল্টিবুট পেন ড্রাইভ আর হয়ে যান কম্পিউটার এর বস। (মেগা টিউন+ ভিডিও)

পেনড্রাইভকে মাল্টিবুট করার সব চেয়ে সহজ উপায়

টিউন করেছেন : অনক হাজরা
 সাইট - https://www.youtube.com/channel/UC_dmtEmQRN0yLTgC7xHNJIQ

বাস্তব জীবনে কম্পিউটারে কাজ করতে করতে অনেক সময় আমাদের অপারেটিং সফটওয়্যার কাজ করে না। অনেক সময় আমাদের সি ড্রাইভ এ গুরুত্বপূর্ণ ফাইল থাকে যা অপারেটিং সফটওয়্যার বুট না হবার কারনে  অনেক সময় নষ্ট হয়ে যাই।
তাই আজ আমি আপনাদের দেখবো কি ভাবে হিরেন বুট সিডি দিয়ে মিনি এক্সপি ওপেন ও উইন্ডোজ ৭,৮,৮.১ ইন্সটল করে হই এবং Symantec Ghost দিয়ে উইন্ডোজ ব্যাকআপ ফাইল ৫ মিনিতে ইন্সটল করে।

মাল্টিবুট পেনড্রাইভ এর  মেইন সুবিধা গুলো 

  • আপনার সি ড্রাইভ এর হারানো সকল ফাইল ফিরে পাবেন।
  • আপনার ৭,৮,৮.১ ইন্সটল করতে পারবেন।
  • মিনি এক্সপি দিয়ে যে কনো Operation করতে পারবেন যেমন হার্ড ডিস্ক ফরম্যাট, হার্ড ডিস্ক Partition file Copy ,Paste ইত্যাদি।
  • administrator Password ব্রেক করতে পারবেন।
  • Symantec Ghost দিয়ে উইন্ডোজ ব্যাকআপ করা ফাইল ৫ মিনিতে ইন্সটল এবং নতুন ব্যাকআপ ফাইল  নিতে পারবেন।
  • এছাড়াও হিরেন বুট সিডি (মিনি এক্সপি অথবা ডস মুডে ) ওপেন করে একাধিক কাজ করতে পারবেন।

আমাদের যা যা দরকার হবে।

  • Hiren's.BootCD.15.1,2 (.iso)
  • Symantec.Ghost.11.5.Corporate (.iso)
  • YUMI-0.0.7.4 (.exe)
  • Windows 7,8,8.1 .Iso File
  • Pen drive or Portable Hard disc
প্রথমে পেন ড্রাইভ কম্পিউটার এর সাথে ইউএসবি পোর্ট এ  লাগে লাগাতে হবে।  চলুন তার আগে দেখে নেয় কিভাবে আমাদের দরকারি সফট কিভাবে ডাউনলোড করা যাই।
http://www.hirensbootcd.org/download/
ক্লিক করে  নিচের দিকে গেলে  স্ক্রলবার টানলে এ রকম স্ক্রীন পাব।

৫৯২.৫ এমবি ফাইল টা ডাউনলোড করব। আপনি ইচ্ছা করলে ১৫.১  4share হতে ডাউনলোড করে  use করতে পারবেন।নেক্সট আমরা YUMI ডাউনলোড করব।
http://www.pendrivelinux.com/yumi-multiboot-usb-creator/
ক্লিক করলে এ রকম স্ক্রীন পাব।প্রবলেম হলে 4share হতে পুরাতন ভার্সন ডাউনলোড করে  use করতে পারবেন।

তারপর Symantec.Ghost.11.5.Corporate আর জন্য http://search.4shared.com/q/CCAD/1/Symantec.Ghost.11.5.Corporate
ক্লিক করব। তাহলে পাব এ রকম স্ক্রীন আথবে 4shared.com সার্চ করলে পাব এই স্ক্রীন ।

মোটামুটি ডাউনলোড ওকে ।উইন্ডোজ ৭ ,৮ ডিভিডি হতে iso করে নিতে পারেন অথবা iso ডাউনলোড কর যেতে পারে।
আসল কাজ শুরু করি।প্রথমে আমরা পেন ড্রাইভ লাগানো আসে কি না দেখি

আমরা পেন ড্রাইভ Anok নামে দেখা যাই। যাই হক আপনার পেন ড্রাইভ সেট করে  Yumi.exe ডাবল ক্লিক তারপর আমরা পাব এ রকম স্ক্রীন।
    নেক্সট  I Agree
Show all drive ক্লিক করে পপ আপ মেনু হতে আপনার পেন ড্রাইভ লেটার select করতে হবে।

আমার  পেন ড্রাইভ এল ড্রাইভ তাই আমি L ড্রাইভ সিলেক করেছি আপানার পেন ড্রাইভ যে ড্রাইভ আপনি সে ড্রাইভ  সিলেক  করে  we Will FAT32 format টিক মার্ক দেন। পপ আপ মেনু হতে হিরেন বুট সিডি 15.x Select করুন।তাহলে নিচের উইন্ডো পাবেন।

Browse করে আপনার ডাউনলোড করা Hiren's.BootCD  লোকেশান দেখিয়ে দিন। এরপর Create বাটন ক্লিক করুন। নিচের  উইন্ডো পাবেন। ইয়েস করুন।

নিচের মত উইন্ডো পাব। তারমানে আমাদের Hiren's.BootCD পেন ড্রাইভ ইন্সটল হতে আরম্ভ হল।

এই প্রসেস  শেষ হতে ১৫- ২০ মিন সময় লাগতে পারে।

এখন আমাদের  উপরে  উইন্ডো ১.১০ Min reaming দেখাই।

শেষ হবার পরে উপরে স্ক্রীন পাব। Next button ক্লিক  করব। নিচের উইন্ডো পাব।

আমরা যদি অনলি হিরেন বুট সিডি ইন্সটল করি তাহলে  N0 করে Finish করব। কিন্তু আমরা যেহেতু Symantec.Ghost ও ইন্সটল তাই আবার Yes  বাটন ক্লিক করব।
Yes  বাটন ক্লিক করার পর নিচের উইন্ডো মত উইন্ডো। মানে এবার দেখেন আগের মত একটা উইন্ডো এবার কিন্তু  Format ড্রাইভ টিক দিবেন না। খালি দেখুন পেন ড্রাইভ লেটার ড্রাইভ সিলেক্ট আসে কি না। নরমাল ভাবে ঠিক  থাকে।

স্ক্রল বার টেনে Symantec Ghost  জন্য Try An  Untitled iso সিলেক্ট করুন ঠিক নিচের উইন্ডো এর মত।

Browse করে Symantec.Ghost.11.5.Corporate iso লোকেশান সিলেক্ট করে দিন। Create button ক্লিক করুন।  একটু পরে  ঠিক নিচের উইন্ডো পাব।

Next ক্লিক করব। আমরা Next করে No করব কারন আমরা কোন iso add করতে চাই না।

নেক্সট করে  No করার পর ফিনিশ করুন। আপনি যদি উইন্ডোজ ৭,৮  ইন্সটল করতে চান তবে Yes করে windows Vista/7.8 installer সিলেক্ট করে ISO ফাইল Browse করে দেখেয়ি দিন পরে Next করে  No করে Finish করুন।

লক্ষ্য করলে দেখতে পাই মাই পেন ড্রাইভ Anok প্রবর্তিত হয়ে multiboot  Show করে। আমাদের সব কাজ শেষ এবার আপনার পেন ড্রাইভ Use করতে পারবেন। Boot Setup Pendrive Select করে use করুন। আজ  শেষ করসি বাকিটুকু অন্যদিন  লিখব।

প্রয়োজনে ভিডিও  টিউটোরিয়াল দেখুন। সবাইকে ধন্যবাদ।
ভিডিও লিঙ্ক